চাকরি ছেড়ে চাষবাস, ইঞ্জিনিয়ারের হাতে ফলছে সোনার ফসল



চাকরি ছেড়ে চাষবাস, ইঞ্জিনিয়ারের হাতে ফলছে সোনার ফসল     দশটা পাঁচটা রয়ে চাকরিতে স্বাচ্ছন্দ থাকলেও অনেকেই স্বপ্নের পথে পাড়ি দেন সে যতই কঠিন হোক না কেন। মা এমনই একটি ছেলে হলো নিতেশ। অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ডিপ্লোমা শেষ করে একটি ইন্সুরেন্স ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরি করতে শুরু করেছিলেন কিন্তু মন বসেনি তাতে, মাটির নেশায় চাকরি ছেড়ে তিন বছর আগে ফিরে আসেন চাষবাসের কাছে। কে কি বলল সব কিছু ভূলে পেশা ছেড়ে নেশা বেছে নেন। ছোটবেলা থেকেই এই যুবক বেশ কষ্টসহিষ্ণু ছিলেন তার দাদু ছিলেন তাদের পরিবারের প্রথম কৃষক।    সময় নতুন কিছু চাষের দিকে একটা আকাঙ্খা তার বরাবর ছিল। সেই সময় তার একটি বন্ধু জানান তার কাছে হলুদ তরমুজের বীজ আছে। সেই আকাঙ্খা থেকে হলুদ তরমুজের বীজ কিনে নিয়েছিল। তবে এতটা সহজ ছিলনা সেই পথ নিজের জমিতে চাষ করলেও বিফলে যায় তার প্রথম প্রয়াস। এরপর তার বন্ধুর থেকে একটি জমি তিন মাসের জন্য নিয়ে সেখানে চাষাবাদ শুরু করলেও অতিরিক্ত বৃষ্টির জন্য ফল নষ্ট হয়ে যায়। এরপর একটি পাহাড়ি জায়গায় ঠিক করেন তিনি জানতেন পাহাড়ি জমির পাশে রয়েছে বন-জঙ্গল তাই একটু কষ্ট করলেই এই জমিকে উর্বর করে তোলা যাবে।    আর তারপরে মেলে সুফল, 28 বছরের গোয়ার এই বাসিন্দা ফলাচ্ছে হলুদ রঙের তরমুজ। ইতিমধ্যে প্রায় আড়াইশোটি হলুদ তরমুজ ফলিয়েছেন। কোন রকম কৃত্রিম সার ব্যবহার ছাড়াই লাল টুকটুকে রঙের জায়গায় বেরিয়ে পড়বে হলুদ রঙের তরমুজ।ফল রক্ষা করার জন্য প্রতিদিন 17-18 ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতেন।কঠোর পরিশকরমের ফল তিনি পেয়েছেন।     এখন বাংলা - Ekhon Bangla | খবরে থাকুন সবসময়  এখন বাংলা, পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র নির্ভীক পোর্টাল। আমরা আমাদের পাঠকদের কে সর্বদা সত্য খবর দিতে বধ্য পরিকর। স্থানীয়, রাজ্য, দেশ, দুনিয়া ও বিভিন্ন ধরনের খবর জানতে চোখ রাখুন এখন বাংলা ওয়েবসাইটে।  Source : Open    (স্বভাবতই আপনি আপনার এলাকার নানান ঘটনার সাক্ষী, দেরি না করে শেয়ার করুন আমাদের সাথে।  ঘটনার বিবরণ দিন, ছবি এবং ভিডিয়ো থাকলে দিতে পারেন আমাদের ইমেলে , ekhonbanglaofficial@gmail.com ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)    আমাদের ওয়েবসাইটে যদি কোন রকম বিজ্ঞাপন দিতে চান তবে যোগাযোগ করুন  9476288780 এই নম্বরে, ধন্যবাদ।




দশটা পাঁচটা রয়ে চাকরিতে স্বাচ্ছন্দ থাকলেও অনেকেই স্বপ্নের পথে পাড়ি দেন সে যতই কঠিন হোক না কেন। মা এমনই একটি ছেলে হলো নিতেশ। অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ডিপ্লোমা শেষ করে একটি ইন্সুরেন্স ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরি করতে শুরু করেছিলেন কিন্তু মন বসেনি তাতে, মাটির নেশায় চাকরি ছেড়ে তিন বছর আগে ফিরে আসেন চাষবাসের কাছে। কে কি বলল সব কিছু ভূলে পেশা ছেড়ে নেশা বেছে নেন। ছোটবেলা থেকেই এই যুবক বেশ কষ্টসহিষ্ণু ছিলেন তার দাদু ছিলেন তাদের পরিবারের প্রথম কৃষক।




সময় নতুন কিছু চাষের দিকে একটা আকাঙ্খা তার বরাবর ছিল। সেই সময় তার একটি বন্ধু জানান তার কাছে হলুদ তরমুজের বীজ আছে। সেই আকাঙ্খা থেকে হলুদ তরমুজের বীজ কিনে নিয়েছিল। তবে এতটা সহজ ছিলনা সেই পথ নিজের জমিতে চাষ করলেও বিফলে যায় তার প্রথম প্রয়াস। এরপর তার বন্ধুর থেকে একটি জমি তিন মাসের জন্য নিয়ে সেখানে চাষাবাদ শুরু করলেও অতিরিক্ত বৃষ্টির জন্য ফল নষ্ট হয়ে যায়। এরপর একটি পাহাড়ি জায়গায় ঠিক করেন তিনি জানতেন পাহাড়ি জমির পাশে রয়েছে বন-জঙ্গল তাই একটু কষ্ট করলেই এই জমিকে উর্বর করে তোলা যাবে।




আর তারপরে মেলে সুফল, 28 বছরের গোয়ার এই বাসিন্দা ফলাচ্ছে হলুদ রঙের তরমুজ। ইতিমধ্যে প্রায় আড়াইশোটি হলুদ তরমুজ ফলিয়েছেন। কোন রকম কৃত্রিম সার ব্যবহার ছাড়াই লাল টুকটুকে রঙের জায়গায় বেরিয়ে পড়বে হলুদ রঙের তরমুজ।ফল রক্ষা করার জন্য প্রতিদিন 17-18 ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতেন।কঠোর পরিশকরমের ফল তিনি পেয়েছেন।





এখন বাংলা - Ekhon Bangla | খবরে থাকুন সবসময়


এখন বাংলা, পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র নির্ভীক পোর্টাল। আমরা আমাদের পাঠকদের কে সর্বদা সত্য খবর দিতে বধ্য পরিকর। স্থানীয়, রাজ্য, দেশ, দুনিয়া ও বিভিন্ন ধরনের খবর জানতে চোখ রাখুন এখন বাংলা ওয়েবসাইটে।


Source : Open




(স্বভাবতই আপনি আপনার এলাকার নানান ঘটনার সাক্ষী, দেরি না করে শেয়ার করুন আমাদের সাথে।  ঘটনার বিবরণ দিন, ছবি এবং ভিডিয়ো থাকলে দিতে পারেন আমাদের ইমেলে , ekhonbanglaofficial@gmail.com ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)




আমাদের ওয়েবসাইটে যদি কোন রকম বিজ্ঞাপন দিতে চান তবে যোগাযোগ করুন  9476288780 এই নম্বরে, ধন্যবাদ।


নবীনতর পূর্বতন