চাপে পড়ে ফেডারেশনের দ্বারস্থ হল ইস্টবেঙ্গল
নিজস্ব সংবাদদাতা, স্পোর্টস ডেস্ক: ৩১ মে গাঁটছড়া ভাঙলেও এখনও বিনিযোগকারী সংস্থার কাছ থেকে স্পোর্টিং রাইটস ফেরত পায়নি লাল-হলুদ। চুক্তি অনুযায়ী ইস্টবেঙ্গলের এখনও প্রায় ২ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে বিনিযোগকারী সংস্থার কাছ থেকে।এখনও নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (NOC) দেয়নি কোয়েস। এদিকে আগামী সপ্তাহেই সম্ভবত ক্লাব লাইসেন্সিংয়ের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আইলিগ-আইএসএল ক্লাবগুলোকে পাঠাতে চলেছে ফেডারেশন। এই অবস্থায় চাপে পড়ে ফেডারেশনের দ্বারস্থ হল ইস্টবেঙ্গল।
ক্লাব লাইসেন্সিংয়ের জন্য কোয়েস ইস্টবেঙ্গলের পরিবর্তে তাদের যাতে নতুন কোম্পানি হিসাবে নথিভুক্ত করার সুযোগ দেওয়া হয় তার জন্য এআইএফএফ-কে চিঠি লিখল ইস্টবেঙ্গল। কোয়েস সিইও সুব্রত নাগের ক্লাবকে দেওয়া চিঠিও ফেডারেশনকে পাঠানো হয়েছে। কয়েকমাস আগে যে চিঠিতে সুব্রত নাগ জানিয়েছিলেন ৩১ মে-র পর লাল-হলুদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করছে কোয়েস। এমনকি নিজেদের বিনিযোগকারীদের সামনেও কোয়েস জানিয়েছিল যে ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে গাঁটছড়া ভাঙছে তাদের। তার উল্লেখও ফেডারেশনকে পাঠানো চিঠিতে জানিয়েছে লাল-হলুদ।
৩১ মে গাঁটছড়া ভাঙলেও এখনও বিনিযোগকারী সংস্থার কাছ থেকে স্পোর্টিং রাইটস ফেরত পায়নি লাল-হলুদ। চুক্তি অনুযায়ী ইস্টবেঙ্গলের এখনও প্রায় ২ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে বিনিযোগকারী সংস্থার কাছ থেকে। এই আর্থিক দাবি মানতে নারাজ কোয়েস। পরিস্থিতি যে দিকে এগোচ্ছে তাতে স্পোর্টিং রাইটস ফিরে পেতে এই আর্থিক দাবি থেকে সরে আসতে হতে পারে শতাব্দী প্রাচীন ক্লাবকে। সেক্ষেত্রে বিশাল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে ক্লাব। অগত্যা ফেডারেশনই এখন ভরসা লাল-হলুদের।
এখন বাংলা - খবরে থাকুন সবসময়
এখন বাংলা, পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র নির্ভীক পোর্টাল। আমরা আমাদের পাঠকদের কে সর্বদা সত্য খবর দিতে বধ্য পরিকর। স্থানীয়, রাজ্য, দেশ, দুনিয়া ও বিভিন্ন ধরনের খবর জানতে চোখ রাখুন এখন বাংলা ওয়েবসাইটে।
(স্বভাবতই আপনি আপনার এলাকার নানান ঘটনার সাক্ষী, দেরি না করে শেয়ার করুন আমাদের সাথে। ঘটনার বিবরণ দিন, ছবি এবং ভিডিয়ো থাকলে দিতে পারেন আমাদের ইমেলে , ekhonbanglaofficial@gmail.com ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)