BREAKING: দেশে আক্রান্ত ৬০ হাজারের কাছাকাছি, মৃতের সংখ্যা ২০০০ ছুঁইছুঁই

BREAKING: দেশে আক্রান্ত ৬০ হাজারের কাছাকাছি, মৃতের সংখ্যা ২০০০ ছুঁইছুঁই  নয়াদিল্লি: দেশে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে করোনা। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। শেষ ২৪ ঘন্টাতেও করোনা আক্রান্ত ৩ হাজার ৩২০ জন, মৃত্যু হয়েছে ৯৫ জনের।  দেশে মোট আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৯ হাজার ৬৬২। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৯৮১ জনের। দেশে বর্তমানে অ্যাক্টিভ কেস রয়েছে ৩৯ হাজার ৮৩৪ টি। সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা বর্তমানে ১৭ হাজার ৮৪৭। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এই পরিসংখ্যান পাওয়া গিয়েছে।  এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুসারে সারা দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্রে করোনা সংক্রমণ সর্বাধিক। সেখানে মৃতের সংখ্যাও বেশি। এরপরেই এই তালিকায় রয়েছে গুজরাত। ৩ নম্বরে রয়েছে রাজধানী দিল্লি।  দেশে এই মুহূর্তে চলছে তৃতীয় দফার লকডাউন। আগের দুই দফার মতো কড়াকড়ি থাকছে না লকডাউনের তৃতীয় দফায়। গ্রিন জোনে কিছু বাদে সব ধরণের পরিষেবাই চালু রয়েছে। বাস চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ৫০ শতাংশ যাত্রী নিতে পারবে বাসগুলি। এছাড়া গ্রিন জোনে ই-কমার্স সংস্থাগুলি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়াও অন্যান্য দ্রব্য সরবরাহ করতে পারবে।  এছাড়া রেড জোনে রেড জোনে চালু প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া, আইটি ও অনুসারি পরিষেবা, ডেটা ও কলসেন্টার, হিমঘর, ওয়্যারহাউজ। টেলিফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা। জল, বিদ্যুৎ, সাফাই কর্মী পরিষেবা চালু থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চালু থাকবে ক্যুরিয়র ও ডাক পরিষেবা। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পরিষেবা আগের মতোই চালু রাখার সিদ্ধান্ত।  তবে লকডাউনে শিথিলতা আনায় ফের একবার করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিতে পারছেন না বিশেষজ্ঞরা।   নয়াদিল্লি: দেশে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে করোনা। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। শেষ ২৪ ঘন্টাতেও করোনা আক্রান্ত ৩ হাজার ৩২০ জন, মৃত্যু হয়েছে ৯৫ জনের।  দেশে মোট আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৯ হাজার ৬৬২। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৯৮১ জনের। দেশে বর্তমানে অ্যাক্টিভ কেস রয়েছে ৩৯ হাজার ৮৩৪ টি। সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা বর্তমানে ১৭ হাজার ৮৪৭। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এই পরিসংখ্যান পাওয়া গিয়েছে।  এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুসারে সারা দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্রে করোনা সংক্রমণ সর্বাধিক। সেখানে মৃতের সংখ্যাও বেশি। এরপরেই এই তালিকায় রয়েছে গুজরাত। ৩ নম্বরে রয়েছে রাজধানী দিল্লি।  দেশে এই মুহূর্তে চলছে তৃতীয় দফার লকডাউন। আগের দুই দফার মতো কড়াকড়ি থাকছে না লকডাউনের তৃতীয় দফায়। গ্রিন জোনে কিছু বাদে সব ধরণের পরিষেবাই চালু রয়েছে। বাস চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ৫০ শতাংশ যাত্রী নিতে পারবে বাসগুলি। এছাড়া গ্রিন জোনে ই-কমার্স সংস্থাগুলি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়াও অন্যান্য দ্রব্য সরবরাহ করতে পারবে।  এছাড়া রেড জোনে রেড জোনে চালু প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া, আইটি ও অনুসারি পরিষেবা, ডেটা ও কলসেন্টার, হিমঘর, ওয়্যারহাউজ। টেলিফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা। জল, বিদ্যুৎ, সাফাই কর্মী পরিষেবা চালু থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চালু থাকবে ক্যুরিয়র ও ডাক পরিষেবা। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পরিষেবা আগের মতোই চালু রাখার সিদ্ধান্ত।  তবে লকডাউনে শিথিলতা আনায় ফের একবার করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিতে পারছেন না বিশেষজ্ঞরা।    এখন বাংলা - Ekhon Bangla | খবরে থাকুন সবসময় এখন বাংলা, বাংলার একমাত্র নির্ভীক পোর্টাল। আমরা আমাদের পাঠকদের কে সর্বদা সত্য খবর দিতে বধ্য পরিকর। স্থানীয়, রাজ্য, দেশ, দুনিয়া ও বিভিন্ন ধরনের খবর জানতে চোখ রাখুন এখন বাংলা ওয়েবসাইটে। Source : Open

নয়াদিল্লি: দেশে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে করোনা। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। শেষ ২৪ ঘন্টাতেও করোনা আক্রান্ত ৩ হাজার ৩২০ জন, মৃত্যু হয়েছে ৯৫ জনের।

দেশে মোট আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৯ হাজার ৬৬২। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৯৮১ জনের। দেশে বর্তমানে অ্যাক্টিভ কেস রয়েছে ৩৯ হাজার ৮৩৪ টি। সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা বর্তমানে ১৭ হাজার ৮৪৭। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এই পরিসংখ্যান পাওয়া গিয়েছে।

এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুসারে সারা দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্রে করোনা সংক্রমণ সর্বাধিক। সেখানে মৃতের সংখ্যাও বেশি। এরপরেই এই তালিকায় রয়েছে গুজরাত। ৩ নম্বরে রয়েছে রাজধানী দিল্লি।

দেশে এই মুহূর্তে চলছে তৃতীয় দফার লকডাউন। আগের দুই দফার মতো কড়াকড়ি থাকছে না লকডাউনের তৃতীয় দফায়। গ্রিন জোনে কিছু বাদে সব ধরণের পরিষেবাই চালু রয়েছে। বাস চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ৫০ শতাংশ যাত্রী নিতে পারবে বাসগুলি। এছাড়া গ্রিন জোনে ই-কমার্স সংস্থাগুলি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়াও অন্যান্য দ্রব্য সরবরাহ করতে পারবে।

এছাড়া রেড জোনে রেড জোনে চালু প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া, আইটি ও অনুসারি পরিষেবা, ডেটা ও কলসেন্টার, হিমঘর, ওয়্যারহাউজ। টেলিফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা। জল, বিদ্যুৎ, সাফাই কর্মী পরিষেবা চালু থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চালু থাকবে ক্যুরিয়র ও ডাক পরিষেবা। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পরিষেবা আগের মতোই চালু রাখার সিদ্ধান্ত।

তবে লকডাউনে শিথিলতা আনায় ফের একবার করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিতে পারছেন না বিশেষজ্ঞরা।

BREAKING: দেশে আক্রান্ত ৬০ হাজারের কাছাকাছি, মৃতের সংখ্যা ২০০০ ছুঁইছুঁই  নয়াদিল্লি: দেশে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে করোনা। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। শেষ ২৪ ঘন্টাতেও করোনা আক্রান্ত ৩ হাজার ৩২০ জন, মৃত্যু হয়েছে ৯৫ জনের।  দেশে মোট আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৯ হাজার ৬৬২। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৯৮১ জনের। দেশে বর্তমানে অ্যাক্টিভ কেস রয়েছে ৩৯ হাজার ৮৩৪ টি। সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা বর্তমানে ১৭ হাজার ৮৪৭। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এই পরিসংখ্যান পাওয়া গিয়েছে।  এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুসারে সারা দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্রে করোনা সংক্রমণ সর্বাধিক। সেখানে মৃতের সংখ্যাও বেশি। এরপরেই এই তালিকায় রয়েছে গুজরাত। ৩ নম্বরে রয়েছে রাজধানী দিল্লি।  দেশে এই মুহূর্তে চলছে তৃতীয় দফার লকডাউন। আগের দুই দফার মতো কড়াকড়ি থাকছে না লকডাউনের তৃতীয় দফায়। গ্রিন জোনে কিছু বাদে সব ধরণের পরিষেবাই চালু রয়েছে। বাস চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ৫০ শতাংশ যাত্রী নিতে পারবে বাসগুলি। এছাড়া গ্রিন জোনে ই-কমার্স সংস্থাগুলি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়াও অন্যান্য দ্রব্য সরবরাহ করতে পারবে।  এছাড়া রেড জোনে রেড জোনে চালু প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া, আইটি ও অনুসারি পরিষেবা, ডেটা ও কলসেন্টার, হিমঘর, ওয়্যারহাউজ। টেলিফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা। জল, বিদ্যুৎ, সাফাই কর্মী পরিষেবা চালু থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চালু থাকবে ক্যুরিয়র ও ডাক পরিষেবা। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পরিষেবা আগের মতোই চালু রাখার সিদ্ধান্ত।  তবে লকডাউনে শিথিলতা আনায় ফের একবার করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিতে পারছেন না বিশেষজ্ঞরা।   নয়াদিল্লি: দেশে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে করোনা। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। শেষ ২৪ ঘন্টাতেও করোনা আক্রান্ত ৩ হাজার ৩২০ জন, মৃত্যু হয়েছে ৯৫ জনের।  দেশে মোট আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৯ হাজার ৬৬২। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৯৮১ জনের। দেশে বর্তমানে অ্যাক্টিভ কেস রয়েছে ৩৯ হাজার ৮৩৪ টি। সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা বর্তমানে ১৭ হাজার ৮৪৭। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এই পরিসংখ্যান পাওয়া গিয়েছে।  এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুসারে সারা দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্রে করোনা সংক্রমণ সর্বাধিক। সেখানে মৃতের সংখ্যাও বেশি। এরপরেই এই তালিকায় রয়েছে গুজরাত। ৩ নম্বরে রয়েছে রাজধানী দিল্লি।  দেশে এই মুহূর্তে চলছে তৃতীয় দফার লকডাউন। আগের দুই দফার মতো কড়াকড়ি থাকছে না লকডাউনের তৃতীয় দফায়। গ্রিন জোনে কিছু বাদে সব ধরণের পরিষেবাই চালু রয়েছে। বাস চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ৫০ শতাংশ যাত্রী নিতে পারবে বাসগুলি। এছাড়া গ্রিন জোনে ই-কমার্স সংস্থাগুলি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়াও অন্যান্য দ্রব্য সরবরাহ করতে পারবে।  এছাড়া রেড জোনে রেড জোনে চালু প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া, আইটি ও অনুসারি পরিষেবা, ডেটা ও কলসেন্টার, হিমঘর, ওয়্যারহাউজ। টেলিফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা। জল, বিদ্যুৎ, সাফাই কর্মী পরিষেবা চালু থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চালু থাকবে ক্যুরিয়র ও ডাক পরিষেবা। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পরিষেবা আগের মতোই চালু রাখার সিদ্ধান্ত।  তবে লকডাউনে শিথিলতা আনায় ফের একবার করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিতে পারছেন না বিশেষজ্ঞরা।    এখন বাংলা - Ekhon Bangla | খবরে থাকুন সবসময় এখন বাংলা, বাংলার একমাত্র নির্ভীক পোর্টাল। আমরা আমাদের পাঠকদের কে সর্বদা সত্য খবর দিতে বধ্য পরিকর। স্থানীয়, রাজ্য, দেশ, দুনিয়া ও বিভিন্ন ধরনের খবর জানতে চোখ রাখুন এখন বাংলা ওয়েবসাইটে। Source : Open


নয়াদিল্লি: দেশে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে করোনা। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। শেষ ২৪ ঘন্টাতেও করোনা আক্রান্ত ৩ হাজার ৩২০ জন, মৃত্যু হয়েছে ৯৫ জনের।

দেশে মোট আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৯ হাজার ৬৬২। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৯৮১ জনের। দেশে বর্তমানে অ্যাক্টিভ কেস রয়েছে ৩৯ হাজার ৮৩৪ টি। সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা বর্তমানে ১৭ হাজার ৮৪৭। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এই পরিসংখ্যান পাওয়া গিয়েছে।

এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুসারে সারা দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্রে করোনা সংক্রমণ সর্বাধিক। সেখানে মৃতের সংখ্যাও বেশি। এরপরেই এই তালিকায় রয়েছে গুজরাত। ৩ নম্বরে রয়েছে রাজধানী দিল্লি।

দেশে এই মুহূর্তে চলছে তৃতীয় দফার লকডাউন। আগের দুই দফার মতো কড়াকড়ি থাকছে না লকডাউনের তৃতীয় দফায়। গ্রিন জোনে কিছু বাদে সব ধরণের পরিষেবাই চালু রয়েছে। বাস চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ৫০ শতাংশ যাত্রী নিতে পারবে বাসগুলি। এছাড়া গ্রিন জোনে ই-কমার্স সংস্থাগুলি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়াও অন্যান্য দ্রব্য সরবরাহ করতে পারবে।

এছাড়া রেড জোনে রেড জোনে চালু প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া, আইটি ও অনুসারি পরিষেবা, ডেটা ও কলসেন্টার, হিমঘর, ওয়্যারহাউজ। টেলিফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা। জল, বিদ্যুৎ, সাফাই কর্মী পরিষেবা চালু থাকার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চালু থাকবে ক্যুরিয়র ও ডাক পরিষেবা। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পরিষেবা আগের মতোই চালু রাখার সিদ্ধান্ত।

তবে লকডাউনে শিথিলতা আনায় ফের একবার করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিতে পারছেন না বিশেষজ্ঞরা।



এখন বাংলা - Ekhon Bangla | খবরে থাকুন সবসময়
এখন বাংলা, বাংলার একমাত্র নির্ভীক পোর্টাল। আমরা আমাদের পাঠকদের কে সর্বদা সত্য খবর দিতে বধ্য পরিকর। স্থানীয়, রাজ্য, দেশ, দুনিয়া ও বিভিন্ন ধরনের খবর জানতে চোখ রাখুন এখন বাংলা ওয়েবসাইটে।
Source : Open
নবীনতর পূর্বতন