মাওবাদীদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে শহিদ সাব ইন্সপেক্টর, খতম ৪ মাওবাদী

মাওবাদীদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে শহিদ সাব ইন্সপেক্টর, খতম ৪ মাওবাদী মাওবাদীদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে শহিদ সাব ইন্সপেক্টর, খতম ৪ মাওবাদী    নিজস্ব সংবাদদাতা, রায়পুর : সকাল থেকেই উত্তপ্ত ছত্তিশগড়। শুক্রবার গভীর রাতে রাজ্যের রাজনন্দগাঁও জেলায় গুলির লড়াই শুরু হয়। পুলিশ কর্মীদের ওপর গুলি চালায় মাওবাদীরা। পালটা গুলি ছোঁড়ে পুলিশও।    এই সংঘর্ষে একজন সাব ইন্সপেক্টর শহিদ হয়েছেন বলে খবর। এছাড়াও ৪জন মাওবাদীকে খতম করতে পেরেছে পুলিশ। সংবাদসংস্থা এএনআই এই তথ্য দিয়েছে। রাজনন্দগাঁওয়ের পারধোনি গ্রামে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।    এএনআইকে দেওয়া তথ্যে রাজনন্দগাঁও জেলার অ্যাসিসট্যান্ট পুলিশ সুপার জি এন বাঘেল জানিয়েছেন, ঘটনাস্থল থেকে চার জন মাওবাদীর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়াও একটি একে ৪৭ রাইফেল, ১টি এসএলআর আগ্নেয়াস্ত্র, দুটি .৩১৫ বোরের রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে।    ২০০৯ সালের ১২ই জুলাই এই একই জায়গাতে মাওবাদীদের সঙ্গে গুলির লড়াই শহিদ হন ২৯জন পুলিশ কর্মী, এর মধ্যে পুলিশ সুপার ভি কে চৌবেও ছিলেন।    এদিকে, নতুন করে উত্তপ্ত সীমান্ত এলাকাও। কড়া ভাষায় পাকিস্তানকে জবাব সেনাবাহিনীর।    জানা যাচ্ছে, ভারতীয় সেনার প্রত্যাঘাতে চারটি পাকসেনা ঘাঁটি ভারতীয় সেনা ধ্বংস করে দিয়েছে। শুধু তাই নয়, তিন পাক সেনা খতম হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত। জানা যাচ্ছে, শুক্রবার সকাল থেকেই জম্মু ও কাশ্মীরের পুঞ্চ সেক্টরে লাগাতার হামলা চালিয়ে যাচ্ছিল পাকিস্তান সেনা। সেনা ছাড়নি, সীমান্ত সংলগ্ন গ্রামগুলিকে টার্গেট করে লাগাতার শেলিং চালায় পাকিস্তান সেনা।    যদিও একেবারে খোলা হাতে পাকিস্তান সেনাকে পালটা জবাব দেন ভারতীয় সেনা জওয়ানরাও। উভয়পক্ষের মধ্যে দীর্ঘক্ষণ লড়াই চলে। ভারী অস্ত্রে সীমান্তের ওপারে প্রত্যাঘাত চালায় ভারতীয় সেনা। তাতে পাকিস্তানের তিন সেনা খতম হয়। জখম হয় আরও পাঁচজন। সেই সঙ্গে পাকিস্তানের চারটি সেনাঘাঁটিও ধ্বংস করে দেন ভারতীয় সেনার জওয়ানরা। এমনটাই সূত্রে জানা গিয়েছে।      এখন বাংলা - Ekhon Bangla | খবরে থাকুন সবসময়  এখন বাংলা, বাংলার একমাত্র নির্ভীক পোর্টাল। আমরা আমাদের পাঠকদের কে সর্বদা সত্য খবর দিতে বধ্য পরিকর। স্থানীয়, রাজ্য, দেশ, দুনিয়া ও বিভিন্ন ধরনের খবর জানতে চোখ রাখুন এখন বাংলা ওয়েবসাইটে।

নিজস্ব সংবাদদাতা, রায়পুর : সকাল থেকেই উত্তপ্ত ছত্তিশগড়। শুক্রবার গভীর রাতে রাজ্যের রাজনন্দগাঁও জেলায় গুলির লড়াই শুরু হয়। পুলিশ কর্মীদের ওপর গুলি চালায় মাওবাদীরা। পালটা গুলি ছোঁড়ে পুলিশও।

এই সংঘর্ষে একজন সাব ইন্সপেক্টর শহিদ হয়েছেন বলে খবর। এছাড়াও ৪জন মাওবাদীকে খতম করতে পেরেছে পুলিশ। সংবাদসংস্থা এএনআই এই তথ্য দিয়েছে। রাজনন্দগাঁওয়ের পারধোনি গ্রামে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

এএনআইকে দেওয়া তথ্যে রাজনন্দগাঁও জেলার অ্যাসিসট্যান্ট পুলিশ সুপার জি এন বাঘেল জানিয়েছেন, ঘটনাস্থল থেকে চার জন মাওবাদীর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়াও একটি একে ৪৭ রাইফেল, ১টি এসএলআর আগ্নেয়াস্ত্র, দুটি .৩১৫ বোরের রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে।

২০০৯ সালের ১২ই জুলাই এই একই জায়গাতে মাওবাদীদের সঙ্গে গুলির লড়াই শহিদ হন ২৯জন পুলিশ কর্মী, এর মধ্যে পুলিশ সুপার ভি কে চৌবেও ছিলেন।

এদিকে, নতুন করে উত্তপ্ত সীমান্ত এলাকাও। কড়া ভাষায় পাকিস্তানকে জবাব সেনাবাহিনীর।

জানা যাচ্ছে, ভারতীয় সেনার প্রত্যাঘাতে চারটি পাকসেনা ঘাঁটি ভারতীয় সেনা ধ্বংস করে দিয়েছে। শুধু তাই নয়, তিন পাক সেনা খতম হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত। জানা যাচ্ছে, শুক্রবার সকাল থেকেই জম্মু ও কাশ্মীরের পুঞ্চ সেক্টরে লাগাতার হামলা চালিয়ে যাচ্ছিল পাকিস্তান সেনা। সেনা ছাড়নি, সীমান্ত সংলগ্ন গ্রামগুলিকে টার্গেট করে লাগাতার শেলিং চালায় পাকিস্তান সেনা।

যদিও একেবারে খোলা হাতে পাকিস্তান সেনাকে পালটা জবাব দেন ভারতীয় সেনা জওয়ানরাও। উভয়পক্ষের মধ্যে দীর্ঘক্ষণ লড়াই চলে। ভারী অস্ত্রে সীমান্তের ওপারে প্রত্যাঘাত চালায় ভারতীয় সেনা। তাতে পাকিস্তানের তিন সেনা খতম হয়। জখম হয় আরও পাঁচজন। সেই সঙ্গে পাকিস্তানের চারটি সেনাঘাঁটিও ধ্বংস করে দেন ভারতীয় সেনার জওয়ানরা। এমনটাই সূত্রে জানা গিয়েছে।


এখন বাংলা - Ekhon Bangla | খবরে থাকুন সবসময়
এখন বাংলা, বাংলার একমাত্র নির্ভীক পোর্টাল। আমরা আমাদের পাঠকদের কে সর্বদা সত্য খবর দিতে বধ্য পরিকর। স্থানীয়, রাজ্য, দেশ, দুনিয়া ও বিভিন্ন ধরনের খবর জানতে চোখ রাখুন এখন বাংলা ওয়েবসাইটে।
নবীনতর পূর্বতন